৩০টি বড়ো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বড় অঙ্কের ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) ফাঁকি দেয়ার বিষয় ধরা পড়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নিরীক্ষায়। প্রাথমিকভাবে এসব প্রতিষ্ঠানের ৭৯২ কোটি ৯১ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকির প্রমাণ মিলেছে। অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে
অনেকেই মূসক এজেন্ট ও মূসক পরামর্শক এ দুটি বিষয়কে এক হিসেবে গুলিয়ে ফেলছেন। কাজের ধরন প্রায় একই রকম হলেও আইন ও বিধি অনুযায়ী দুটি আলাদা বিষয়। মূসক পরামর্শকগণ মূসক এজেন্ট হতে পারলেও সব মূসক এজেন্ট
দেশে আমদানি-রপ্তানি ব্যবসা চালাতে হলে অনলাইনে ৯ সংখ্যার ভ্যাট বা মূসক নিবন্ধন নম্বর নিতে হবে। এ নম্বর ছাড়া ১ আগস্ট থেকে আমদানি-রপ্তানি ব্যবসা পরিচালনা করা যাবে না। পণ্যও খালাস করা যাবে না। ভ্যাট আইন ২০১২
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেছেন, এনবিআর কর্মকর্তারা ভ্যাট আদায় করতে গিয়ে বলতে পারে, মেশিন নষ্ট আমাদের সাথে সমঝোতায় আসুন। আপনারা (ব্যবসায়ী) অনৈতিক কোনো সুবিধা দেবেন না। যারা অনৈতিক সুবিধা নেয়, আমাদের
নতুন আইনে (ভ্যাট আইন-২০১২) ভ্যাট আদায় করতে এক লাখ ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। বুধবার (২৪ জুলাই) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ
ভ্যাট আদায়ে ১০ হাজার মেশিন খুব শিগগির দেশে আসছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল। এসজেডজেডটি-কেএমএম-এসওয়াইএনইএসআইএস-ইএটিএল নামের একটি চীনা প্রতিষ্ঠান এসব মেশিন সরবরাহ করবে। প্রতিটির দাম পড়বে ৩২ হাজার টাকা। বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
এবারের বাজেট পাসের ২০ দিনের মাথায় নতুন মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) আইনে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে সরকার। ভ্যাট ফাঁকি রোধে প্রায় ১৭০টি পণ্য ও সেবা খাতে ভ্যাট আদায় বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এর মধ্যে ম্যানুফ্যাকচারিং বা
আপনার মহল্লার গলিতে একটি মিষ্টির দোকান আছে। বেচাকেনা যাই হোক না কেন, আপনাকে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট নিবন্ধন নিয়ে নিয়মিত রিটার্ন দিতে হবে। যদি ভ্যাটযোগ্য হন, তবে ভ্যাট দিতে হবে। একইভাবে যদি ছোটখাটো