বর্তমান অস্থিতিশীল বৈশ্বিক ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের কারণে স্থানীয় অর্থনীতিতে অস্থিরতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এমতাবস্থায় সাম্প্রতিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ও ব্যবসায়িক হয়রানি, ব্যাংক ঋণের সুদের উচ্চহার, আয়কর ও ভ্যাট প্রদানে জটিলতা এবং অসহনীয় যানজটের কারণে ব্যবসা পরিচালনা ব্যয়বৃদ্ধির
পর্যটকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে সৌদি আরব সরকার। এখন থেকে পর্যটকরা সৌদি আরবে অবস্থানকালে পণ্য ও সেবার উপর পরিশোধিত ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) দেশে ফেরার সময় ফেরত পাবেন।সংশ্লিষ্ট ভ্যাট বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধনী
বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীল থাকার বিষয়ে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সন্তোষ প্রকাশ করেছে জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, আইএমএফের মূল ফোকাস ট্যাক্স জিডিপি রেশিও বাড়ানো, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আর একটু স্থিতিশীল করা, বাজেটে ঘাটতি কমানো।
এসময়
ফেব্রুয়ারিতে সুপারশপে কেনাকাটায় বাড়তি মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রত্যাহার করে সরকার। ভ্যাট প্রত্যাহারের পর স্বপ্নের একক দোকানের বিক্রি ২০ শতাংশের বেশি বেড়েছে।২০ ফেব্রুয়ারি এক আদেশে এনবিআর জানায়, সুপারশপ প্রতিষ্ঠানগুলো যেহেতু, বিভিন্ন ধরনের পণ্য
ভোক্তা পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাটের আদর্শ হার ১৫ শতাংশ থেকে হ্রাস করে একক ডিজিট করা ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাটের হার সাড়ে সাত শতাংশ থেকে হ্রাস করে ৩ শতাংশ করার প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ
সুপারশপ স্বপ্নে ৫ শতাংশ অতিরিক্ত ভ্যাট বাতিল করা হয়েছে। ফলে ক্রেতাদের বাজার করার পর সেই অতিরিক্ত ৫ বা বর্তমানে কার্যকর ৭.৫ শতাংশ ভ্যাট আর দিতে হবে না। পণ্য মূল্যের মধ্যেই ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত থাকবে ।গত ৯
সুপারশপগুলো এখন থেকে আরও সহজে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট রেয়াত নিতে পারবে। শর্তসাপেক্ষে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) সংক্রান্ত ঘোষণা দাখিলেরও প্রয়োজন হবে না। সম্প্রতি এ বিষয়ে এক ব্যাখ্যাপত্র জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
অর্থনীতিতে মন্থর গতি। রাজস্ব আহরণে অনেকটাই পিছিয়ে আছে সরকার। এর মধ্যে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে গেলে শুল্ক আদায় কমে যাবে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর পথে হাঁটছে সরকার। তাতে বাধ্য হয়েই আয়কর