বিদ্যমান ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য অনলাইনে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট নিবন্ধন ও পুন: নিবন্ধনের সময়সীমা আগামী শনিবার (৩০ নভেম্বর) শেষ হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অনলাইনে ভ্যাট নিবন্ধন বা ইলেকট্রনিক ব্যবসা সনাক্তকরণ সংখ্যা (ই-বিআইএন) এক
চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রাজস্ব আদায় না বাড়ার পেছনে ভ্যাটকে দায়ী করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, মূল্য সংযোজন করের (ভ্যাট) কারণে রাজস্ব কম আদায় হয়েছে। কথা ছিল, জুলাইয়ে ভ্যাট আদায়ে ইলেকট্রনিক
অনলাইন ভ্যাট নিবন্ধনের (৯ সংখ্যার স্থলে ১৩ সংখ্যার নিবন্ধন) সময় আরো ৩০ দিন বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ ঘোষণা অনুযায়ী, অনলাইন ভ্যাট নিবন্ধনের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর। আগের ঘোষণা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) ভ্যাট নিবন্ধনের শেষ দিন
এবার অনলাইন ভ্যাট নিবন্ধনের শেষ সময় ৩১ অক্টোবর। এ সময় আর বাড়ানো হচ্ছে না। এ সময়ের মধ্যে নিবন্ধন না নিলে ব্যবসায়ীদের ১০ হাজার টাকা জরিমানার ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড
ইন্টারনেট সেবা খাতে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) নিয়ে জটিলতা কাটছেই না। সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো একটি এসআরও (পরিপত্র) জারির অপেক্ষায় রয়েছে। এসআরও জারি হলে ১৫ শতাংশ না ৫ শতাংশ এ সংক্রান্ত ভ্যাট জটিলতার অবসান হবে। ইন্টারনেট সেবার
ফাঁকি রোধে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ভ্যাট চালান ৫ বছর সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। একই সঙ্গে ভ্যাট চালান ছাড়া পণ্যবাহী পরিবহন রাস্তায় পাওয়া গেলে তা আটক করবে ভ্যাট কর্মকর্তারা ভ্যাট ফাঁকি প্রতিরোধ বুধবার
তথ্য জালিয়াতি করে ৬ কোটি টাকা ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে মেসার্স ইয়াছির পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির ক্রয় বিক্রয়সংক্রান্ত চলতি হিসাব পর্যালোচনা করে এ অনিয়ম উদ্ঘাটন করেছে চট্টগ্রাম ভ্যাট কমিশনারেট। তথ্যমতে, মূল্য সংযোজন কর(মূসক)
অনলাইনে পণ্য বিক্রয় সেবার বিপরীতে সম্প্রতি আরোপিত ৫% মূসক আদায়ের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা প্রদান করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ২০১৯-২০ অর্থবছরে অনলাইনে পণ্য বিক্রয় সেবা (সেবা কোড ৯৯.৬০)-এর বিপরীতে ৫% মূসক আরোপ করার ফলে মাঠ