ইরানের তেল রফতানিতে বাধা নেইদশ পণ্যে রাজস্ব আহরণে ধসআমদানিনির্ভর নিত্যপণ্যের শুল্ককর যৌক্তিক হতে হবেমেট্রোরেলে ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার চায় আইপিডিস্বর্ণালংকারে ভ্যাট কমানোর দাবি বাজুসের
No icon

১১০ টাকার খেজুরে শুল্ক ১৪০, এ কারণে তিনগুণ দাম বাড়ে

উচ্চ ডিউটির (শুল্ক) কারণে খেজুরের দাম দুই থেকে তিনগুণ বেড়ে গেছে বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশ ফ্রেশ ফ্রুটস ইম্পোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম।বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে এফবিসিসিআই কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় এ দাবি করেন তিনি।সিরাজুল ইসলাম বলেন, খেজুর আমদানিতে উচ্চ ডিউটি না থাকলে অনেক কম দামে খেজুর বিক্রি করা যেত। এ কারণে প্রায় দুই থেকে তুন গুণ বেশি দাম বেড়ে গেছে। অথচ যারা ডিউটি নির্ধারণ করেন তাদের কোনো দায় হয় না। দায় হয় সরকারের অথবা ব্যবসায়ীদের।তিনি আরও বলেন, ১১০ টাকা কেজি দরে খেজুর আমদানি করে শুল্ক দিতে হয় ১৪০ টাকা। বাজারে তা বিক্রি করতে হয় ২৫০ টাকায়। এ কারণেই খেজুরের দাম এত বেশি। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই শুল্ক যুক্ত করা হয়েছে। অথচ ২০২২-২৩ অর্থবছর এক কেজি খেজুরে মাত্র ১০ টাকা শুল্ক দিয়েছি।এ খেজুর ব্যবসায়ী বলেন, ৩৫ বছর ধরে খেজুর আমদানি করি, কখনো শুল্ক দিতে হয়নি। আমি এখন খেজুর আমদানি করলাম ৯০০-১০০০ মার্কিন ডলারে। চট্টগ্রাম কাস্টমস কনটেইনার খেজুরের জন্য ২৫০০ ডলার এবং হিমায়িত কনেটেইনারে খেজুরের জন্য ৪০০০ ডলার শুল্ক নির্ধারণ করেছে। এতে খেজুরের দাম প্রায় তিনগুণ বেড়ে গেছে।বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইমরান হাসান বলেন, রমজানে ব্রয়লার মুরগি, গরুর মাংস, মসলা ইত্যাদির দাম বাড়লে রেস্তোরাঁ মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।