স্থানীয়ভাবে অপরিপক্ব কারিগর দিয়ে তৈরি ব্যাটারিচালিত বিভিন্ন ধরনের প্রায় ১০ লাখ গাড়ি প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে অপরিকল্পিতভাবে এবং কোনো ধরনের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে যত্রতত্র চলাচল করছে। অনেক আগেই সরকার ব্যাটারিচালিত এই গাড়িগুলোর আমদানি নিষিদ্ধ
রাজস্ব বাড়ানোর উদ্দেশ্যে দেশের ৫৯টি বাণিজ্যিক ব্যাংকে স্বয়ংক্রিয় চালান পদ্ধতি চালু হচ্ছে। চালানের মাধ্যমে সরকারের কোষাগারে অর্থ জমা দেয়ার পরিমাণ বাড়াতে এ ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ট্রেজারি চালান ম্যানেজমেন্ট
রাজস্ব ও কর ফাঁকি রোধে সফটওয়্যার এবং মোবাইল অ্যাপ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর সূত্রে জানা যায়, সফটওয়্যারের মাধ্যমে আয়কর বিভাগের ৬৪৯টি কর অঞ্চলকে মোবাইল অ্যাপের সঙ্গে যুক্ত করা হবে। এই অ্যাপ
শুল্ক-কর বিভাগে যেকোনো কাজে ঘুষ দিতে হয় এটি বহু দিনের অভিযোগ। এই অভিযোগের সত্যতার চিত্র উঠে এল খোদ জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক জরিপে। এনবিআর নিজেই করদাতাদের সন্তুষ্টি নিয়ে সেই জরিপ করেছে। সেই জরিপে ঘুষ
বর্তমানে ভ্যাট, ট্যাক্স ও কাস্টমস কর্তৃপক্ষ আলাদাভাবে কোম্পানির হিসাব নিরীক্ষা করে। এতে সময়ক্ষেপণ হয় বেশি, হয়রানিও বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে নিরীক্ষা কার্যক্রম সহজ করতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। বিডার
গত পাঁচ অর্থবছর থেকে বারবার তাগাদা দেওয়ার পরও বকেয়া পরিশোধ করছে না—এমন ৭৯ ব্যক্তি ও ১২৪ প্রতিষ্ঠানের তালিকা তৈরি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এসব ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে রাজস্ব পাওনা প্রায় ২৭ হাজার কোটি
চলতি ২০১৯-২০ কর বছরের কোম্পানির আয়কর রিটার্নের জন্য নতুন ফরম প্রবর্তন করা হয়েছে। এখন থেকে কোম্পানিগুলোকে নতুন ফরমে রিটার্ন দাখিল করতে হবে। এক্ষেত্রে অন্যান্য ফরমের কোনো কার্যকারিতা থাকবে না।সম্প্রতি করনীতি উইং থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা
কর ফাঁকি রোধ এবং করদাতার সংখ্যা বাড়াতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ওয়েবভিত্তিক নিজস্ব সফটওয়্যার ও মোবাইল অ্যাপস তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। এর মাধ্যমে করজালের বাইরে থাকা বিপুলসংখ্যক মানুষকে করজালে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে বলে আশা করছে রাজস্ব