বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের হিসাবে, শেখ হাসিনার গত ১৫ বছরের শাসনামলে কেবল বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থা থেকেই ১৭ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে। তবে অন্যান্য অর্থনীতিবিদের হিসাবে, শেখ
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সঙ্গে চলমান ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচি থেকে পরের, অর্থাৎ চতুর্থ কিস্তিতে ১১০ কোটি ডলার পাওয়ার আশা করছে বাংলাদেশ। আজ মঙ্গলবার আইএমএফের সফররত প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করার পর অর্থ উপদেষ্টা
উচ্চ মূল্যস্ফীতির এ সময়ে মাসিক খরচ সামলাতে যাঁরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ঋণ নিচ্ছেন, তাঁদের জন্য দুঃসংবাদ দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। কারণ, ব্যাংকঋণের সুদহার বৃদ্ধি পাওয়ায় ক্রেডিট কার্ডের সুদের হারও বাড়ছে। বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর এ–সংক্রান্ত অনুরোধে সাড়া দিয়ে
নতুন টাকা ছাপিয়ে দেশের দুর্বল ছয়টি ব্যাংকে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি
৪৫তম জাপানি ওডিএ ঋণ প্যাকেজের (প্রথম ব্যাচ) আওতায় ‘যমুনা রেলওয়ে ব্রিজ নির্মাণ প্রকল্প (তৃতীয় কিস্তি)’ এবং ‘চট্টগ্রাম স্যুয়ারেজ সিস্টেম উন্নয়ন প্রকল্পের (ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিস) জন্য মোট ৩৯ হাজার ৯০২ মিলিয়ন জাপানি ইয়েন (প্রায় ২৪৮.৮৮ মিলিয়ন ডলার)
চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস (জুলাই-অক্টোবর) সময়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) বাস্তবায়ন হার প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা কমেছে। এই চার মাসে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ২১৯৭৮.১৭ কোটি টাকা বা ৭.৯০ শতাংশ। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে
তৈরি পোশাকশিল্পের নিম্নতম মজুরি পুনর্নির্ধারণ না হওয়া পর্যন্ত বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট বা মজুরি বৃদ্ধি ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দিয়েছেন শ্রমিকপক্ষের প্রতিনিধিরা। তবে গত দুই সপ্তাহেও এ-সংক্রান্ত কোনো প্রস্তাব শ্রম মন্ত্রণালয়ে দেয়নি মালিকপক্ষ। ফলে
অর্থ সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার জানিয়েছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ৬০০ মিলিয়ন ডলার এবং বিশ্বব্যাংক ৫০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সচিবালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি








