দুর্বল অবস্থা থেকে ব্যাংক খাতকে টেনে তুলতে বাংলাদেশকে অগ্রাধিকার দিতে বলেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সংস্থাটি গতকাল বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে, সরকারের উচিত হবে খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার যথাযথ কৌশল তৈরি করে
চলতি বছরের মার্চে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি বেড়ে ১০.৪৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে, যা গত ৯ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, ফেব্রুয়ারিতে বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি ছিল ৯.৯৬ শতাংশ; যা মার্চে ফেব্রুয়ারির তুলনায় ০.৫৩
সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ বা ইআরডি-র সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বিদেশি ঋণের সুদাসল পরিশোধ বাবদ খরচ বেড়েছে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৮৯ কোটি ডলার। ইআরডির প্রতিবেদন বলছে,
দেশে ৬৩ বছরের ইতিহাসে রেকর্ড লবণ উৎপাদন হয়েছে। গতকাল রোববার সর্বমোট উৎপাদন হয়েছে ২২ লাখ ৩৪ হাজার ৬৫৮ টন। তীব্র তাপপ্রবাহের এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি বছরের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়ে কয়েক লাখ টন বাড়তি লবণ
লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী বাংলাদেশে নেট রিজার্ভ কম বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। রিজার্ভ বাড়াতে সুনির্দিষ্ট কর্মপরিকল্পনা চেয়েছে সংস্থাটি। আগামী ৮ মের মধ্যে তা জমা দিতে হবে। ঋণের তৃতীয় কিস্তি ছাড়ের আগে বিভিন্ন শর্ত পর্যালোচনায়
গত ডিসেম্বর শেষে বেসিক ব্যাংকের ঋণ দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা, যার মধ্যে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৮ হাজার ২০৪ কোটি টাকা। ফলে ব্যাংকটির এখন ৬৪ শতাংশ ঋণই খেলাপি। নিরাপত্তা সঞ্চিতি, মূলধন ঘাটতিসহ কোনো
বেসিক ব্যাংক ছোট আকারের ব্যাংক হলেও বছরে কমবেশি ৫০ কোটি টাকার মুনাফা করে আসছিল। আবদুল হাই চেয়ারম্যান হওয়ার পর নামে-বেনামে ঋণ দেওয়া শুরু হলে ২০১১ সালে হঠাৎ ব্যাংকের মুনাফা বেড়ে হয় ৯৭ কোটি টাকা। এর