ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ডলার কিনে বাংলাদেশ ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ তথা মজুত বাড়ালেও সদ্যবিদায়ী ২০২৩ সালের শেষে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্ত পূরণ করতে পারেনি। নতুন বছরে এসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মাধ্যমে আমদানি
২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির হার কমে যাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তারা বলছে, এই অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। সেই সঙ্গে তাদের আনুমানিক হিসাব, ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হয়েছে
এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১২৭ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও কমে ২৫ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। আর বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী, রিজার্ভ
অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষায় চলতি বছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০ বিলিয়নের নিচে নামতে দেওয়া হবে না। এটি সম্ভব। এছাড়া রাজস্ব বাড়াতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনীতির প্রাণ হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, সেদিক থেকে
অর্থনীতির প্রাণ হচ্ছে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ, সেদিক থেকে বাংলাদেশ অনেক দেশের চেয়ে ভালো অবস্থায় আছে বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেছেন, ‘নিট বা গ্রস—উভয় হিসাবেই বাংলাদেশ ভালো অবস্থায় আছে।
নন ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যে ঋণ বিতরণ করা হয়, তার প্রায় ৩০ শতাংশ ঋণ ইতোমধ্যেই খেলাপি হয়ে গেছে। এর মধ্যে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের অবস্থা খুবই নাজুক। এসব প্রতিষ্ঠানে বিতরণ করা
ব্যাংকের বদলে ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে সরকারের ঋণ বেড়েছে। ট্রেজারি বিল-বন্ড ছেড়ে সরকার ব্যাংকবহির্ভূত খাত থেকে ঋণ করছে। তাতে বিল-বন্ডে বিনিয়োগ করলে এখন ভালো মুনাফা মিলছে। ফলে ব্যাংকে টাকা রাখার চেয়ে ট্রেজারি বিল-বন্ডে বিনিয়োগ অনেক বেশি
বছরের শুরুতেই ব্যাংকগুলোয় নগদ টাকার সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। এ সংকট মেটাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছাড়াও এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে প্রায় প্রতিদিনই ধার করছে।
সংকট বেশি হওয়ায় ধারের মাত্রাও বাড়ছে। চলতি বছরের প্রথম