কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল বা বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কারণে মন্দায় আক্রান্ত ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এতে ডলারের দাম ও ঋণের সুদ অপরিকল্পিত এবং লাগামহীনভাবে বাড়ছে। উদ্যোক্তাদের খরচ বাড়ছে। কমছে টাকার মান। এতে আমদানি ব্যয়
২০২৫ সালের মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সব সেবা পেপারলেস হবে। এজন্য সংশ্লিষ্ট সব দপ্তরকে ৩০ জুনের মধ্যে প্রয়োজনীয়তা জানাতে বলা হয়েছে। সব প্রক্রিয়া শেষে আগামী বছরের মধ্যে ই-গভর্নেন্সের আওতায় আসবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বুধবার সকালে রাজধানীতে ইনোভেশন
দুই বছর আগে দেশে শুরু হওয়া ডলারের সংকট কাটছে না। বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বাড়াতে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল, সেগুলো রিজার্ভ বাড়াতে ব্যর্থ হয়েছে। ডলারের সংকট না কাটায় রিজার্ভের পতন ঠেকানো যাচ্ছে না;
খেলাপি ঋণের পরিমাণ কমাতে দুর্বল ও সমস্যাযুক্ত ব্যাংকগুলোর ঋণ প্রদান বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) ভাইস চেয়ারম্যান । তিনি বলেন, খেলাপি ঋণের হার ১০ শতাংশের নিচে কমিয়ে আনার
দেশের আর্থিক হিসাবে ঘাটতি ৯ বিলিয়ন বা ৯০০ কোটি মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে। চলতি ২০২৩–২৪ অর্থবছরের জুলাই-মার্চ প্রান্তিকে ঘাটতির পরিমাণ ৯২৫ কোটি ডলারে উঠেছে। এর আগের ২০২২–২৩ অর্থবছরের একই সময়ে আর্থিক হিসাবে ঘাটতি ছিল ৪০৯ কোটি
খেলাপি ঋণ আদায়ে দীর্ঘসূত্রতা পরিহারে মধ্যস্থতা প্রক্রিয়া অনুসরণে বিশেষ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা পরিপত্রে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি ও মধ্যস্থতার মাধ্যমে খেলাপি ঋণ আদায় বৃদ্ধির নির্দেশনা দেওয়া
ডলার–সংকটে থাকা বাংলাদেশকে নিজস্ব মুদ্রা ইউয়ানে বিপুল পরিমাণ ঋণ দিতে আগ্রহ দেখিয়েছে চীন। বেইজিংয়ের এই আগ্রহ প্রকাশের পর চীনকে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দিতে আলোচনা শুরু হয়েছে। কর্মকর্তারা বলছেন, বাংলাদেশ চীন থেকে আমদানি করা
আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সরকার ডলার, ঋণের সুদহার, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও সারের দাম বাড়িয়েছে। এগুলোর প্রভাবে লাগামহীনভাবে বেড়েছে গণপরিবহণসহ বিভিন্ন পণ্য ও সেবার দাম। বিভিন্ন খাতে ভর্তুকি কমানো হয়েছে। ফলে