রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক থেকে নেওয়া বেক্সিমকোর ঋণের ৭২ শতাংশই খেলাপিতে পরিণত হয়েছে। জুন শেষে জনতা ব্যাংক থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের নেওয়া মোট ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা, যা ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধনের প্রায় ৯৫০ শতাংশ।
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের অবর্তমানে দায়িত্ব পালন করবেন ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার।রোববার (১১ আগস্ট) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব আফসানা বিলকিসের সই করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) পরিসংখ্যানে রপ্তানির পরিমাণ বেশি দেখানোর ফলে চলতি অর্থবছরের মার্চ পর্যন্ত বাণিজ্য ঘাটতি কম ছিল। তবে গত এপ্রিল থেকে রপ্তানির প্রকৃত তথ্য ধরে বৈদেশিক লেনদেন ভারসাম্যের (বিওপি) তথ্য প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
কারফিউ শিথিল করার পর বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কিছু শাখা আজ বুধবার খুলেছে। এসব শাখায় বেলা ১১টা থেকে লেনদেন শুরু হয়, যা বেলা ৩টা পর্যন্ত চলবে। ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার ও আগামীকাল বৃহস্পতিবার সীমিত পর্যায়ে
নতুন আরেকটি মুদ্রানীতির সময় হয়ে গেছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ১৮ জুলাই নতুন মুদ্রানীতির ঘোষণা দেবে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রশ্ন হচ্ছে, বিশ্বের অন্যান্য দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যতটা স্বচ্ছতার সঙ্গে মুদ্রানীতি তৈরি করছে, বাংলাদেশ ব্যাংক কি সেভাবে
ডলার খরচের চাপ কমাতে চীনের কাছ থেকে ৫ বিলিয়ন বা ৫০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ ইউয়ান ঋণ চেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু চীনের ঋণের উদ্যোগটি আপাতত আলোর মুখ দেখেনি। প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে এ নিয়ে একটি ইতিবাচক ঘোষণার প্রত্যাশা
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সব দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্যতম প্রধান কাজ। বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি ১৫ মাস ধরে ৯ শতাংশের ওপরে। এ জন্য ডলারের দাম কৃত্রিমভাবে আটকে রাখা ও ছয়-নয় সুদহার চালু রাখাকে দায়ী করা হয়।
সুদের হার কম
জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধিতে কষ্টে আছে মানুষ। দেশে টানা ১৫ মাস ধরে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা পদক্ষেপের পরও তা কমছে না, উল্টো বাড়ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কাজ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রেখে মানুষকে স্বস্তিতে রাখা। মূল্যস্ফীতি