৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ যা বলল বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বলেছে যে এই ঋণ দেশটির সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা অক্ষুন্ন রাখা, দুর্বলকে সুরক্ষিত করা এবং
মূল্যস্ফীতি, ডলার সংকট ও তারল্যসংকট এগুলোই এখন অর্থনীতির মূল সমস্যা। দেশে ডলার সংকট প্রকট। তা যদি আরও বাড়তে থাকে, তাহলে সমস্যা আরও জটিল আকার ধারণ করতে পারে। এ পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে যেসব চাপ আছে, তা প্রশমনে
কলমানিতে গতকাল ৬.৯৮% সুদে ৫,০০২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের দিন বুধবার ৭% সুদে লেনদেন হয় ৪,৪৩৬ কোটি টাকা। ব্যাংকগুলো যে পরিমাণে ঋণ বিতরণ করছে, আমানত জমা হচ্ছে তার অর্ধেক। আমানতের সুদ এখন মূল্যস্ফীতির চেয়ে
২০২৩ সালও বিশ্ব অর্থনীতির জন্য কঠিন সময় যাবে। এই বাস্তবতায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল ২০২৩ সালের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস হ্রাস করবে না। সংস্থাটির পূর্বাভাস, ২০২৩ সালে বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হবে ২ দশমিক ৭ শতাংশ।
কিছুদিন আগেই বিশ্বব্যাংক বলেছে, বিশ্ব
বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে আইএমএফের ডিএমডির ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) উপব্যবস্থাপনা পরিচালক বা ডিএমডি অ্যান্তইনেত মনসিও সায়েহর সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক শুরু হয়েছে। ৪৫০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাবের চূড়ান্ত আলোচনা শুরু হয়েছে এ
দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক চলকগুলোর অবস্থান সন্তোষজনক। লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আহরণ হয়েছে। চলতি অর্থবছরে সরকারের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জিত হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। জাতীয় সংসদে আজ বৃহস্পতিবার উপস্থাপন করা চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের বাজেট বাস্তবায়ন
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে সরকার নিল ৬৬ হাজার কোটি টাকা । গত ৬ মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ৬৫ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা ধার করেছে বাংলাদেশ সরকার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নেওয়া এ ঋণের টাকা থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের
নভেম্বরের তুলনায় ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে রেকর্ড পরিমাণে। মূল্যস্ফীতির হার সামান্য কমেছে। বেড়েছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সোমবার প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।