আগামী বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বাজেটের আকার প্রাক্কলন করা হয়েছে ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯১ কোটি টাকা যা জিডিপির ১৮ দশমিক ১
পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় অর্থ অবমুক্তির শেষ সময় ৩০ মে থেকে বাড়িয়ে ১৯ জুন পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০ জুন পর্যন্ত এ খাতে নতুন ব্যয় বিল দাখিল করা যাবে। এ ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়সীমা ছিল
বাজেটের পরে কোনো পণ্যের দাম বাড়বে না বরং কমবে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, বাজেটে রেট বাড়বে না তবে নেট বাড়বে। আমাদের রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ৩ লাখ ২৫ হাজার
রূপকল্প বাস্তবায়নে ২০২১ সালের মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রফতানি আয় করতে চায় সরকার। এ জন্য রফতানিতে উৎসাহী করতে উদ্যোক্তাদের ব্যাপক প্রণোদনা দেয়ার পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে। এর অংশ হিসেবে আগামী ১ জুলাই
আগামী ১৩ জুন জাতীয় সংসদে আগামী অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করা হতে পারে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, এবারের বাজেট হবে একটি স্মার্ট বাজেট। এতে বক্তব্য গতানুগতিক বিশাল আকারের হবে না। বক্তব্য হবে
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, বাজেট বক্তব্যের আকার গতানুগতিক বিশাল আকারের থাকছে না। হবে সংক্ষিপ্ত ও টু দ্য পয়েন্ট। তাই বলে বাজেটের আকার ছোট হবে না। যে কোনো অর্থ বছরের তুলনায় এটি হবে
আসছে বাজেটে জনভোগান্তি হয় এমন কোনো পদক্ষেপ না নিতে অর্থমন্ত্রীকে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাজেটের রূপরেখা নিয়ে গতকাল সোমবার গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এ সময় তাঁর সঙ্গে
নতুন নতুন শ্রমবাজার সৃষ্টির জন্য সরকারি-বেসরকারি উভয় পক্ষেই জোর তৎপরতা চালাতে চায় সরকার। এক্ষেত্রে বেসরকারিভাবে যদি কেউ নতুন শ্রমবাজার সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে তাহলে তাদেরকে বিভিন্ন রেয়াতি সুযোগ-সুবিধা দেয়া হবে। এমন ঘোষণা থাকবে আসন্ন