আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে মানুষের আয় বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন ও নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে বিশেষ নজরের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। প্রবৃদ্ধির সুষম বণ্টনের কৌশলের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এ ধরনের কৌশল নিলে সমাজে অসমতা ও
আগামী অর্থবছরের বাজেটে প্রণোদনা কমিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. মোশারফ হোসেন ভূঁইয়া। বুধবার (১০ এপ্রিল) এনবিআরের সম্মেলন কক্ষে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনায় তিনি এই তথ্য জানান। আলোচনায় অংশ নেন
দেশে কোনো অর্থবছরেই প্রস্তাবিত বাজেটের পুরোটা বাস্তবায়িত হয় না। এ জন্য মাঝপথে বাজেট সংশোধন করা হয়। সেই সংশোধিত বাজেটও শেষ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয় না। বাজেট বাস্তবায়িত না হওয়ার জন্য ৯টি বাধা চিহ্নিত করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের
গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনী মেনিফেস্টোতে আওয়ামী লীগের স্লোগান ছিল তারা নির্বাচিত হলে গ্রামের মানুষের কাছে শহরের সুবিধা পৌঁছে দেয়ার উদ্যোগ নেবে। নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির এ অঙ্গীকার বাস্তবায়নে বর্তমান নতুন মেয়াদের প্রথম বাজেটেই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিচ্ছে
২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেট আগামী ১৩ জুন (বৃহস্পতিবার) ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। রোববার (৩১ মার্চ) শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে নতুন ভ্যাট আইন নিয়ে এক মতবিনিময় সভা শেষে তিনি
আগামী ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের বাজেটে চলতি ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরের বাজেটের চেয়ে ভর্তুকি ও প্রণোদনা খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের চেয়ে চার হাজার ৩০০ কোটি টাকা বাড়িয়ে এখাতে নতুন অর্থবছরের জন্য ৪২ হাজার ১০০ কোটি টাকার প্রস্তাব
২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে যুগোপযোগী ও কার্যকর করারোপের মাধ্যমে তামাক পণ্যে মূল্যবৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে তামাক বিরোধী সংগঠনগুলো। এ জন্য জর্দা ও গুলের মতো ধোঁয়াবিহীন তামাক পণ্যের ট্যারিফ ভ্যালু প্রথা বিলুপ্তকরণ, সিগারেটের মূল্যস্তর ৪টি থেকে কমিয়ে ২টিতে
সরকারের রাজস্ব আহরণ ও বাজেট প্রণয়নে রাজস্ব নীতিমালা প্রস্তত করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ লক্ষ্যে তারা একটি অংশগ্রহণমূলক, গণমুখী ও সুষম বাজেট প্রণয়নে বরাবরই বিভিন্ন পর্যায়ের করদাতা, বিভিন্ন শিল্প ও বণিক সমিতি, ট্রেড অ্যাসোসিয়েশন,