পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক : ড. আহসান এইচ মনসুরজুলাই শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকাউদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে বেড়েছে বরাদ্দকালোটাকা সাদা করার সুযোগ অব্যাহতনতুন করদাতাদের জন্য ন্যূনতম কর ১ হাজার টাকা
No icon

শেয়ারবাজারের কোম্পানির শ্রেণীকরণ কেন ?

দেশের শেয়ারবাজারে বর্তমানে অনেকগুলো বিষয়ের মধ্যে একটি বিষয় ঘুরেফিরে বিনিয়োগকারীদের আলোচনায় আসছে। সেটি হলো তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর শ্রেণীকরণ বা শ্রেণি মান।বর্তমানে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও বন্ডের জন্য পাঁচটি শ্রেণি রয়েছে। এগুলো হচ্ছে ‘এ’, ‘বি’, ‘জি’, ‘এন’ ও ‘জেড’। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৯৭টি প্রতিষ্ঠান নির্দিষ্ট মানদণ্ডের ভিত্তিতে বিদ্যমান এসব শ্রেণি মান বা শ্রেণিতে বিভক্ত।

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬৫৭। এর মধ্যে সরকারি ট্রেজারি বন্ড ২৩৬টি, করপোরেট বন্ড ১৬টি ও ডিবেঞ্চার বা ঋণ উপকরণ ৮টি। সব মিলিয়ে বাজারে তালিকাভুক্ত বিভিন্ন ধরনের বন্ড ও ডিবেঞ্চারের সংখ্যা ২৬০। এসব বন্ড ও ডিবেঞ্চারকে শেয়ারবাজারে কোনো শ্রেণি মানে অন্তর্ভুক্ত করা হয় না। এই ২৬০টি বন্ড ও ডিবেঞ্চার বাদ দিয়ে বাকি ৩৯৭টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডকে বিদ্যমান পাঁচটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে।