বিশ্বজুড়ে আবার শুরু হয়েছে মন্দার আশঙ্কা। উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং তা মোকাবিলায় নীতি সুদহার বৃদ্ধি, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ—এই সবকিছু মিলে মন্দার আশঙ্কা বৃদ্ধি করছে। এই পরিস্থিতিতে মার্কিন গবেষণা সংস্থা নেড ডেভিড রিসার্চ বলছে, বিশ্বজুড়ে মন্দার আশঙ্কা
ইউরোপের দেশ আলবেনিয়ার নেতা আনোয়ার হোজা একবার চীনের নেতা মাও সে তুংয়ের কাছে চিঠি লিখলেন, কমরেড, আমার দেশের মানুষ না খেয়ে আছে। অতি দ্রুত খাবার পাঠান। জবাবে কমিউনিস্ট মিত্রকে মাও লিখলেন, কমরেড আনোয়ার, আমাদের
মূল্যস্ফীতিতে জেরবার হয়ে যাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। সেই মূল্যস্ফীতির সঙ্গে লড়াই করতে রেকর্ড হারে নীতি সুদ বৃদ্ধি করেছে ইউরোপীয় সেন্ট্রাল ব্যাংক (ইসিবি), যদিও এবারের মূল্যস্ফীতি ঠিক চাহিদাজনিত নয়। তবে শুধু ইসিবি নয়, বিশ্বের প্রায় সব
মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির বিতর্কিত তাইওয়ান সফর এবং তাইওয়ানের চারপাশে চীনের এ যাবৎকালের বৃহত্তম সামরিক অভিযানের কয়েক সপ্তাহ পর দুই দেশ ঘোষণাটি দিল। মার্কিন ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভের অফিস তথা বাণিজ্য প্রতিনিধির কার্যালয়
তথ্যপ্রযুক্তিশিল্পে একসময় ছিল যুক্তরাষ্ট্রের একাধিপত্য। এখনো বিশ্বের সব সেরা প্রযুক্তি কোম্পানি মার্কিন মালিকানাধীন। কিন্তু ১৯৭৯ সালে বাজার খুলে দেওয়ার পর চীন ধীরে ধীরে বিশ্বের প্রযুক্তিজগতের বড় খেলোয়াড়ে পরিণত হয়েছে। ইলেকট্রনিক শিল্পের মৌলিক পণ্য সেমিকন্ডাক্টর
মূল্যস্ফীতির চাপ অসহনীয় হয়ে উঠেছে যুক্তরাজ্যের মানুষের কাছে। এই পরিস্থিতিতে খাদ্য ব্যয় কমাতে বাধ্য হচ্ছেন দেশটির মানুষ। যুক্তরাজ্যের অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকসের (ওএনএস) তথ্যানুসারে, ব্রিটেনের কয়েক হাজার পরিবার গত এক পক্ষে খাদ্য ব্যয় কমিয়েছে। মূল্যস্ফীতির
ঋণখেলাপি হলে আইনি ব্যবস্থা নেবে রাশিয়া । ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরুর পরে পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞায় রাশিয়ার অর্থনীতিই শুধু ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, দেশটি এখন ঋণখেলাপিতেও পরিণত হতে যাচ্ছে। অথচ ১৯১৭ সালের রুশ বিপ্লবের পর কখনোই বিদেশি ঋণ খেলাপি হতে
বিদেশি ঋণদাতাদের সঙ্গে আর্থিক সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণে একটি অস্থায়ী বিশেষ অর্থনৈতিক পদক্ষেপ নিয়েছে রাশিয়া। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার মধ্যে দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি। গতকাল শুক্রবার এ সংক্রান্ত একটি আদেশে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট