২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয়সীমা সাড়ে তিন লাখ টাকাই থাকছে। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পেশ করার সময় ব্যক্তিপর্যায়ে আয়করের প্রস্তাবনায় এ বিষয়টি উত্থাপন করেন।
বাজেট অধিবেশনে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘ব্যক্তিগত
অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থ-বছরের জাতীয় বাজেট পেশ করছেন। এই বাজেটে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা, যা জিডিপির ৯.৭ শতাংশ। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে উপস্থাপিত বাজেটে এ
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নিজেদের আয়কর রিটার্ন দেওয়ার সনদ ঝুলিয়ে না রাখলে সর্বনিম্ন ২০ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করতে পারবেন কর কর্মকর্তারা। বাজেটে এমন প্রস্তাব দিতে পারেন অর্থমন্ত্রী । বৃহস্পতিবার (৬ জুন) অর্থমন্ত্রী জাতীয়
শর্তসাপেক্ষে বাংলাদেশ সরকারকে ৪.৭০ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এর মধ্যে ঋণের দুটি কিস্তির টাকাও ছাড় করেছে সংস্থাটি। তবে ঋণের অনেক শর্তের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) বিভিন্ন খাতে কর অব্যাহতি কমিয়ে
বৃহস্পতিবার ঘোষিত হচ্ছে আগামী অর্থবছরের জাতীয় বাজেট। অর্থনীতির সংকট সামাল দিতে এবারের বাজেটে রাজস্ব আয় বাড়াতে ভ্যাট ও করের ক্ষেত্রে অনেক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। আইএমএফের ঋণের শর্ত পূরণে রাজস্ব আয়ের উচ্চ লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কিছু খাতে
বাজার স্থিতিশীল রাখা এবং উচ্চ মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে অন্তত ৩০টি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য ও খাদ্যশস্য সরবরাহের ওপর উেস কর কমানো হচ্ছে। আসন্ন ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে এসব পণ্যে উেস কর ২ থেকে কমিয়ে ১ শতাংশ করা হতে
বর্তমানে দেশের শেয়ারবাজার ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এ পরিস্থিতিতে শেয়ারবাজারে নতুন করে করের বোঝা না চাপানোর অনুরোধ জানিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। তাই আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২৫) বাজেটে ক্যাপিটাল গেইন ট্যাক্স আরোপ না করার
দিন দিন বড় হচ্ছে দেশের অর্থনীতির আকার। কিন্তু সে তুলনায় বাড়ছে না রাজস্ব আহরণ। ২০২৩ সালে দেশের কর-জিডিপি অনুপাত ৮ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ২০১২ সালে যা ছিল ৯ দশমিক ১ শতাংশ। অর্থাৎ, সম্প্রতি বছরগুলোতে