করযোগ্য আয় না থাকলেও রিটার্ন জমায় ন্যূনতম ২ হাজার টাকা কর দেওয়ার বাধ্যবাধকতা প্রস্তাব করা হয়েছিল চলতি অর্থবছরের বাজেটে। যদিও বিভিন্ন মহলের প্রবল সমালোচনার মুখে এ বিধান বাস্তবায়ন থেকে সরে আসে সরকার। আগামী (২০২৪-২৫) অর্থবছরের
প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় কর-জিডিপি অনুপাতে পিছিয়ে বাংলাদেশ। অর্থপাচার, কর ফাঁকি ও অবৈধ পুঁজিপ্রবাহ, কর আহরণে সনাতনী পদ্ধতি, করদাতাদের আস্থার সংকট এবং করছাড় নীতির কারণেই দেশে কাক্সিক্ষত রাজস্ব আহরণ হচ্ছে না। আর জিডিপি অনুপাতে রাজস্ব আহরণও
বাজেট নিয়ে এক আলোচনায় অর্থনীতিবিদরা বলছেন যে চলতি অর্থ বছরে দেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি আশঙ্কাজনকভাবে কমেছে। নতুন সরকারের আগামী বাজেট নিয়ে এই সংলাপের আয়োজন করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ বা সিপিডি। এবার বাজেটের আগে
গত অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ১৫ লাখ বেড়ে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে আয়কর রিটার্ন দাখিলকারীর সংখ্যা ৪৫ লাখে উন্নীত হবে বলে আশা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ সময়ে কর শনাক্তকরণ নম্বরধারীর (টিআইএন) সংখ্যা বাড়বে বলেও
তথ্যপ্রযুক্তি খাতে আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত কর অব্যাহতি সুবিধা দিয়ে রেখেছে সরকার। এরপর এ সুবিধা প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে ঋণ কর্মসূচির আওতায় শর্ত বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণে আসা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মিশন। একইভাবে বিভিন্ন খাতে দেওয়া কর
কর কমাতে কে না চায়? দুষ্ট করদাতারা কর ফাঁকি দেন। তবে বৈধ পথেও কর কমানোর সুযোগ আছে। এ জন্য আপনাকে পথ খুঁজতে হবে। সারা বছরের আয় থেকে একটু একটু জমিয়ে বছরের শেষ দিকে কোথাও
করছাড়ের সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। মূলত আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) পরবর্তী কিস্তির অর্থ পাওয়া এবং কর-জিডিপির অনুপাত বাড়াতেই এমন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এ জন্য বড় ধরনের সংস্কারে হাত
বর্তমান মূল্যস্ফীতি এবং নিম্ন আয়ের মানুষের প্রকৃত আয় বিবেচনায় নিয়ে ব্যক্তি শ্রেণির করমুক্ত আয়ের সীমা ১ লাখ টাকা বাড়িয়ে সাড়ে চার লাখ টাকা নির্ধারণ করার সুপারিশ করেছেন ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম।