ঢাকা ও চট্টগ্রামের কয়েকটি এলাকার জমি বা ফ্ল্যাটসহ ব্যক্তিগত স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরে জমি নিবন্ধন উৎস কর কিছুটা কমিয়ে পুনর্নির্ধারণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সোমবার এ সংক্রান্ত জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আয়কর আইন-২০২৩ এর
দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে প্রায় ৩৫ লাখ সরকারকে সরাসরি কর দেন। কিন্তু এই সংখ্যা হওয়া উচিত ছিল ৬৫ থেকে ৭০ লাখ। অর্থাৎ করযোগ্য প্রায় অর্ধেক মানুষ কর দেন না।গতকাল বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর জাতীয় আয়কর দিবস
বিভিন্ন জরিপের ভিত্তিতে আমাদের ধারণা ৬৫ থেকে ৭০ লাখ ব্যক্তি প্রত্যক্ষ করের আওতায় আসা উচিত। আমরা পাচ্ছি তার অর্ধেক। অর্থাৎ কর প্রদানে সক্ষম ব্যক্তিদের করজালে আওতায় আনতে পারলে আয়কর রিটার্ন জমা ৫০ শতাংশের বেশি উত্তীর্ণ
আদেশে বলা হয়েছে, স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতার ক্ষেত্রে ২০২৩-২৪ করবর্ষের নির্ধারিত কর দিবস ৩০ নভেম্বর। এক্ষেত্রে ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের রিটার্ন দাখিলের সময় ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত, অর্থাৎ দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। আর আয়কর আইন, ২০২৩-এ সংজ্ঞায়িত
আজ বুধবার এক প্রজ্ঞাপনে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) জানিয়েছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত ব্যক্তি করদাতারা রিটার্ন জমা দিতে পারবেন।
গত
একজন স্বাভাবিক ব্যক্তি করদাতা যিনি ইতোপূর্বে রিটার্ন দাখিল করেছেন তিনি ৩০ নভেম্বর ২০২৩ তারিখের মধ্যে, অর্থাৎ করদিবসের মধ্যে ২০২৩-২০২৪ করবর্ষের রিটার্ন দাখিল করতে ব্যর্থ হলে করদার বিনিয়োগজনিত কর রেয়াতের প্রাপ্যতা থাকবে না। এক্ষেত্রে মোট আয়ের
এ-চালানের মাধ্যমে কর পরিশোধ করতে হবে। একজন করদাতা যে কর অঞ্চলের অধীন সে কর অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত কোডে করদাতাকে এ-চালানের মাধ্যমে কর পরিশোধ করতে হবে। এছাড়াও প্রযোজ্যক্ষেত্রে করদাতাকে আইনঅনুযায়ী উৎসে কর পরিশোধ করতে হবে।
একজন করদাতার সকল প্রকার আয়কে নিন্মবর্ণিত সাতটি খাতে বিভক্ত করা হয়েছে যথা:- ১) চাকরি হইতে আয়; ২) ভাড়া হইতে আয়; ৩) কৃষি হইতে আয়; ৪) ব্যবসা হইতে আয়; ৫) মুলধনি আয়; ৬) আর্থিক পরিসম্পদ হইতে আয়; ৭) অন্যান্য উৎস হইতে আয়;