শনিবার সংবাদমাধ্যমকে এ কর্মকর্তা বলেন এবার আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর নীতি) মো. আলমগীর হোসেন। সেক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী, আগামী ৩০ নভেম্বর বা মঙ্গলবার আয়কর বিবরণী বা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, প্রতিবছর চার থেকে পাঁচ লাখ সরকারি কর্মকর্তা বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমা দেন। অনেকেই জানেন না, কোথায় করছাড় আছে। সরকারি চাকরিজীবীরা কোথায় করছাড় পান। প্রথমেই আসি বাড়িভাড়ায়। মূল
সেরা করদাতারা জাতীয়, সিটি করপোরেশন ও পৌরসভার অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুবিধা প্রাপ্তিতে অগ্রাধিকার পাবেন। ২৪ নভেম্বর শীর্ষ ১০ করদাতা কর কার্ড পাবেন। বাকিদের নিজ নিজ কর অঞ্চল পুরস্কৃত করবে। কর কার্ড হবে এক বছরের।
কয়েক বছর ধরে নিয়মিতভাবেই সেরা ভ্যাটদাতাদের সম্মাননা দিচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ভ্যাট বিভাগ। এবারের পুরস্কার বিজয়ীদের ২০১৯-২০ অর্থবছরের সর্বোচ্চ ভ্যাট পরিশোধকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। যেসব প্রতিষ্ঠানের ইলেকট্রনিক ব্যবসায় শনাক্তকরণ নম্বর (ইবিআইএন) আছে, ভোক্তাকে
গতকাল সেগুনবাগিচা, তোপখানা এলাকার একাধিক কর অঞ্চলে সরেজমিনে এই চিত্র পাওয়া গেছে। দেশের সব কর অঞ্চলে মাসব্যাপী মেলার পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা তাঁদের আয়-ব্যয়ের তথ্য জানিয়ে বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে টিআইএনধারী ব্যক্তিদের মধ্যে শূন্য রিটার্ন দেওয়ার মতো প্রায় ৪০ লাখ করদাতা আছেন। তাঁদের সিংহভাগই রিটার্ন দেন না। শূন্য রিটার্ন মানে, আপনার করযোগ্য আয় নেই। আপনার বার্ষিক আয়
চলছে বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমার মৌসুম। এ জন্য অনেক করদাতা তাড়াহুড়া করছেন। এই অফিস, ওই অফিস দৌড়াদৌড়ি করে কাগজপত্র সংগ্রহ করছেন তাঁরা। আগের বছরের জুলাই থেকে জুন মাস পর্যন্ত আয়ের হিসাব করে
দুই সপ্তাহ পার হয়ে গেলেও কর মেলায় রিটার্ন দাখিলে মিলছে না সাড়া। কর অঞ্চলগুলোতে অলস সময় পার করছেন কর কর্মকর্তারা। তারা বলছেন, অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সুযোগ থাকায় এবার শুরুর দিকে আয়কর দাতাদের উপস্থিতি