ডলার–সংকট ও মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে আরাকান আর্মির (এএ) সংঘাতে টেকনাফ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কমে গেছে। ফলে কয়েক মাস ধরে এ বন্দর থেকে রাজস্ব আয়ে ধস নেমেছে। তাতে বিপাকে পড়েছেন বন্দর–সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী, আমদানি-রপ্তানিকারকেরা।
রপ্তানি বাণিজ্যে ২০২৩ সালেও বিশ্বে শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে চীন। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ বছর ধরে রপ্তানিতে বিশ্বে প্রথম স্থানে রয়েছে দেশটি। গত বছর চীনের আমদানি-রপ্তানির মোট পরিমাণ ছিল ৫.৯৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর
রপ্তানিতে বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় সময় লাগছে অনেক বেশি। এতে অর্থ ব্যয় ও ভোগান্তি বাড়ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। এই লোকসান থেকে উত্তরণের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তৈরি করছে জাতীয় লজিস্টিকস উন্নয়ন নীতি। এই নীতিমালা বাস্তবায়ন হলে
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাস জুলাই-নভেম্বর পণ্য আমদানির পরিমাণ ছিল কম। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, শিল্পের কাঁচামাল ও বাণিজ্যিক পণ্যের বেশির ভাগ খাতের আমদানিতেই ছিল ঋণাত্মক প্রবণতা। কিন্তু কয়লা আমদানির ওপর ভর করে ডিসেম্বর মাস থেকে
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রথম ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি কমলেও রাজস্ব আহরণ বেড়েছে। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৮ কোটি ২ লাখ টাকারও বেশি রাজস্ব এসেছে এ সময়।
রাজস্ব আহরণ
চলতি অর্থবছরের (২০২৩-২৪) ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। তবে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। ছয় মাসে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল তিন হাজার ১১ কোটি মার্কিন ডলার। আয় হয়েছে
বর্তমানে বেনাপোল স্থলবন্দর ব্যবহার করলে কিছুটা বেশি মাশুল পরিশোধ করতে হয়। দেশের সব স্থলবন্দরের সেবা মাশুলের পরিমাণ বেড়েছে। প্রতিটি সেবার বিপরীতে কর, টোল, মাশুলের পরিমাণ আগের চেয়ে ৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। ১ জানুয়ারি থেকে
২০২৪ সালে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) থেকে ১৫ লাখ টন অপরিশোধিত তেল আমদানি করবে বাংলাদেশ। বুধবার (২৫ অক্টোবর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার অর্থনৈতিকবিষয় সংক্রান্ত কমিটির (সিসিইএ) ভার্চুয়াল বৈঠকে