বাংলাদেশি পণ্যে যুক্তরাষ্ট্রের আরোপ করা পাল্টা শুল্ক আরও কমিয়ে আনার চেষ্টা করছে সরকার। এ জন্য আরেক দফা বৈঠকের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির (ইউএসটিআর) কাছে সময় চেয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। পাল্টা শুল্ক অন্তত ১৫ শতাংশে নামিয়েই এ-সংক্রান্ত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের ওপর আরও ২৫ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। এতে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় পণ্য আমদানিতে শুল্ক ৫০ শতাংশে পৌঁছেছে। রাশিয়ার তেল কেনা থেকে বিরত না থাকায় তার বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসন এ
বাংলাদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ১৫ শতাংশ শুল্ক কমিয়েছে;দেশের অন্যতম প্রধান রপ্তানি বাজার, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের বড় রপ্তানিকারক দেশ যুক্তরাষ্ট্র। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশের ওপর নতুন করে যে ৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্ক নির্ধারণ
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাড়তি শুল্ক বাংলাদেশের রপ্তানি খাতের জন্য অস্বস্তি ডেকে এনেছে। নতুন শুল্ক কাঠামো কার্যকর হওয়ার আগেই বেশ কিছু ক্রেতা প্রতিষ্ঠান রপ্তানি আদেশ স্থগিত করেছে। রপ্তানি আদেশের আলোচনাও প্রায় বন্ধ। উপরন্তু বাড়তি শুল্কভার ভাগাভাগি করে
যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে নতুন করে অস্বস্তি তৈরি হয়েছে। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অতিরিক্ত ৩৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের চিঠি এই অস্বস্তির কারণ। বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের পণ্যে বিভিন্ন হারে এবার শুল্ক আরোপ করে একযোগে চিঠি দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। সেখানে
বেশ কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য থাকায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের শুল্ক চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত হয়নি। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্ক যাতে আরোপ না হয়, তার জন্য সম্ভাব্য এ চুক্তির বিষয়ে দর-কষাকষি অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ। ৯
ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তি করার ক্ষেত্রে প্রচলিত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চর্চা ও দ্বিপক্ষীয় সুবিধার মধ্যে সামঞ্জস্য রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে ঢাকা। চুক্তির খসড়ায় ইতোমধ্যে উভয় পক্ষের মধ্যে বেশ কিছু ক্ষেত্রে ঐকমত্যে পৌঁছালেও এখনও মতপার্থক্য রয়েছে। দেশের
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাড়তি ৩৭ শতাংশ শুল্ক থেকে রেহাই পেতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে সরকার। ইতোমধ্যে চুক্তির একটি খসড়া বাংলাদেশে পাঠিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। খসড়ার ওপর মতামত ওয়াশিংটনে পাঠিয়েছে ঢাকা। এ নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে